সব বিভাগের জন্য একটি আনুষ্ঠানিক সম্মিলিত ভর্তি পরীক্ষার পরে স্নাতক পর্যায়ে ভর্তির জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়। ভর্তি পরীক্ষায় বসতে একটি নির্দিষ্ট প্রাথমিক যোগ্যতা থাকতে হয়। প্রাথমিক যোগ্যতা ভর্তি কমিটি দ্বারা সেট করা হয়। সাধারনত, এইচএসসি (উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট) পরীক্ষার ফলাফলের পর ভর্তির প্রাথমিক যোগ্যতা, নিয়ম এবং ফর্মের প্রাপ্যতা জাতীয় দৈনিকগুলিতে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়। এইচএসসি পরীক্ষার পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত এবং ইংরেজি বিষয়ের জিপিএ-এর ভিত্তিতে ভর্তি পরীক্ষার জন্য নির্দিষ্ট সংখ্যক ছাত্রকে সুযোগ দেওয়া হয়।
ভর্তি পদ্ধতি
ভর্তি পরীক্ষায়, এইচএসসি স্তরের পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত এবং ইংরেজি বিষয়ে এমসিকিউ প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। এমসিকিউ পরীক্ষায় ছাত্র-ছাত্রী দেরকে প্রদানকৃত উত্তর থেকে সঠিক উত্তরগুলি নির্বাচন করতে হয়। ভুল উত্তরের জন্য নম্বর কেটে নেওয়া হয়। পরীক্ষায় যোগ্য শিক্ষার্থীদের পছন্দের বিষয় নির্ধারণ করার জন্য বলা হয়।
এমসিকিউ (MCQ) পরীক্ষায় যোগ্যতা অর্জনের পর শিক্ষার্থীদের পছন্দের বিষয় নির্ধারণ করাতে হয়। এই পর্যায়ে, ছাত্রছাত্রীদের পছন্দক্রম ফর্ম পূরণ করতে হয়। বিভিন্ন বিভাগের আসনগুলি ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের পছন্দ ও মেধার ভিত্তিতে বরাদ্দ করা হয়।
কোটা সম্পর্কিত তথ্য
নীচে উল্লিখিত আসনগুলি নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের শিক্ষার্থী জন্য সংরক্ষিত হবে।
এই সংরক্ষিত আসনে সুযোগ পাওয়ার জন্য প্রার্থীকে ন্যূনতম যোগ্যতা অর্জন করে ভর্তি পরীক্ষার জন্য বসতে হবে এবং ভর্তি পরীক্ষায় কমপক্ষে ১৫০ মার্ক্স নিশ্চিত করতে হবে।